বাগেরহাট জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলার দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও দূর্নিতীর খবর গনমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর চেয়ারম্যনের গেতি ভাইপো সুজন মল্লিকের হঠাৎ কোটিপতি হওয়ার বিষয়টি সামনে চলে এসেছে।
এলাকা বাসী বলছে সুজন অল্পদিনে কি করে এত টাকার মালিক হয়। এর টাকার উৎস কোথায় ? তারা জানান সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা বিষয়টি খতিয়ে দেখলে টাকার উৎস বেরিয়ে আসবে।
চেয়ারম্যানের বড় ভাই মোঃ মোজাহের মল্লিক বলেন, ২১ সালের শেষের দিকে চেয়ারম্যান সামসুর রহমান মল্লিক নির্বাচিত হওয়ার পর আমাদের গেতি ভাইপো সুজন মল্লিক তিন বছরে এত টাকার মালিক কি করে হলো।
আরও পড়ুন
সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা তার ব্যাংক হিসাব খতিয়ে দেখলে প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে আসবে। তিনি আরো বলেন সুজনের পিতা ও একজন গরুর দালাল । সুজন চিটাগং এ চাকরী করতো করোনার সময় ১৯ সালে সে চাকুরী ছেড়ে দৈবজ্ঞহাটি এসে ছাগল,গরুর দালালী করতো। এতে তার সংসারে টানাটানি লেগে থাকতো। আমি তাকে আমার ট্রাকের মাসিক বেতন হিসাবে ট্রাকের হেল্পার হিসাবে কাজ দি।
সংরক্ষিত ইউপি সদস্য কারিমা সুলতানা ক্ষোভের সহিত বলেন, যেখানে ইউপি সদসরা বসার জায়গা পায়না আর সেখানে চেয়ারম্যানকে মটর সাইকেলে করে আনা নেওয়া করে তাকে চেয়ারম্যানের পাশের রুম ব্যাবহার করতে দেয় । সে তো পরিষদের কোন কর্মচারী না।
দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কিসলুর রহমান খোকন বলেন, চেয়ারম্যানের গেতি ভাইপো ও তার মটর সাইকেল বহনকারী সুজন মল্লিকের এক সময় ছাগল ও গরুর দালালী করে সংসার চালাতে হতো আর এই তিন বছরে সুজন আলাউদ্দিনে চেরাগ পেয়েছে সুজন এখন ৪ লাখ টাকার মটর সাইকেল ,২ লাখটাকার আইফোন, অর্ধকোটি টাকার বাড়ী করেছে এটা কি করে সম্ভব । তিনি সরকারের গোযেন্দা সংস্থাগুলোকে তদন্ত করে সুজনের টাকার উচ্ছ বের করার আহবার জানান।
দৈবজ্ঞহাটি ইউনয়িন আওয়ামীলীগরে যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ফারুক আহম্মদে বলনে, সুজন চেয়ারম্যানের সাথে থাকার সুবাধে সে লোকচক্ষুর আড়ালে এলাকায় মাদক ব্যাবসা সহ চেয়ারম্যানের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা পয়সা লেনদেনের সাথে জড়িত থাকার কারনে গত তিন বছরে কোটি টাকার মালিক হয়েছে। এবিষয়ে তিনি দূদক সহ সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষন করেন।
চেয়ারম্যানের মটরসাইকে চালক ও ভাইপো সুজন মল্লকি বলনে, আমার বিরুদ্বে যে সকল অভেিযাগ আনা হয়েেছ তা সম্পুন্ন ভাবে মথ্যিা বানোয়াড ভত্তিহীন।
আমি ২০০৮ সাল থেেক ২০২১ সাল পর্যন্ত চিটাগং এ একটি কোরিয়ান কম্পানিতে চাকুরী করতাম সেখানে আমি ৬৯হাজার ৯শত ৩৪ টাকা বেতন পেতাম। যার সকল প্রমান পত্র আমার কাছে আছে। পাশাপাশি আমার একটা মাল্টপিারপাস সমবায় সমিতি ছিল। আমি এই সংস্থার সভাপতি ছিলাম।
আমার যাত্রা সেখান থেকে থেকে শুরু। এ সময় তিনি এই প্রতিবেদককে হুমকির শুরে বলেন আমার বিরুদ্বে যদি কোন কিছুু লেখা লেখি হয় তাহলে আমি মানহানি মামলা করবো।
আমি বিনীত অনুরোধ করছি।
আমার একটা সাক্ষাৎকার নিন আপনার একবার কেউ ।
Plzzzz আমি কিছু কথা বলতে চাই এদের ব্যাপারে।
🙏🙏🙏🙏🙏 Plzzz