গত মে ২০২৫ অনলাইন পোর্টাল “টেলিগ্রাম নিউজ এ “পাকশীর ডিইও’র অসহযোগিতায় মামলা করেও থামছেনা রেলের দখল কান্ড” ও এফএনএস অনলাইন পোর্টালে গত ১৫ ফেব্রæয়ারী ২৫ পাকশী ডিইও দপ্তরে দূর্নীতির অভিযোগ – “অনিয়মের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে রেলওয়ের ভূ-সম্পত্তি অফিস” এবং দৈনিক সকালের সময় পত্রিকায় “তদন্ত কমিটি গঠন, রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলে পাকশী ডিইও’র দপ্তরে জালিয়াতি” শিরোনামসহ বিভিন্ন নিউজ পোর্টালে পাকশী রেলওয়ে ডিইও অফিসের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে লাগাতারভাবে মিথ্যা, ভিত্তিহীন তথ্য উল্লেখ করে বিশেষ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে সিন্ডিকেট সংবাদ প্রকাশ করে আসছে একটি চক্র। সম্প্রতি সংবাদগুলো আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদে যেসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে তার কোন ভিত্তি নেই। একেবারেই গল্পকথা। সাংবাদিক ভাইদের নিকট মিথ্যা তথ্য দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করানো হচেছ। আমরা এইসব সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
একটি মহল নিজেদেরকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ডিইও অফিস থেকে অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা নিতে না পেরে এসব নিউজ পোর্টালে মিথ্যা, ভিত্তিহীন, গল্পকথা প্রকাশ করে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তা আবার অন্তবর্তী সরকারের উপদেষ্টার মোবাইলে লিংক পাঠিয়ে ভূ-সম্পত্তি অফিসের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও রেলভবনের কর্মকর্তাসহ উপদেষ্টাদের বিব্রত করছেন। কারণ এসব ভিত্তিহীন সংবাদ নিয়ে রেল মন্ত্রণালয় থেকে দক্ষ তদন্ত দল সরেজমিন তদন্ত করেছেন। ডিইও অফিস রেলওয়ের জমির অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে বৈধভাবে লীজ দিয়ে সরকারি রাজস্ব আদায় করছে। একই সঙ্গে জমির শ্রেণী পরিবর্তন বা পুকুর ভরাটের কোন অনুমতি বা রেললাইনে ক্ষতি হয় এমন কোন কাজের লিখিত বা মৌখিকভাবে অনুমতি দেওয়ার সুযোগ ডিইও অফিসের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের নেই। ভবিষ্যতে এহেন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করছি। এরপরও মিথ্যা, ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে রেলওয়ের ডিইও অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মর্যাদাহানিসহ রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও উপদেষ্টাদের বিব্রত করার চেষ্টা করা হলে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হবো।
প্রতিবাদে-
পাকশী রেলওয়ের ভূ-সম্পত্তি অফিসের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা
ও কর্মচারীবৃন্দ।